
মাওলানা ভাসানীর আদর্শকে ধারন করে দেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেছেন এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, মাওলানা ভাসানী প্রথম ব্যক্তি যিনি পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীকে বিদায় ঘোষনা করেছিলেন কাগমারি সম্মেলনের মাধ্যমে।
মাওলানা ভাসানীই বুঝেছিলেন যে পাকিস্তানিদের সাথে সম্ভব নয়।
তিনি আরো বলেন, মাওলানা ভাসানী এমন রাজনৈতিক পুরুষ যিনি স্বাধীনতার পর বলেছিলেন আমরা পিঞ্জির জিঞ্জির ভেঙেছি দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়, গোলামী করার জন্য নয়।
তিনি ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে, পিন্ডির আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে এবং দিল্লির আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন।
নাহিদ বলেন, কৃষকরা তাদের ন্যায্য অধিকার পাচ্ছে না। সার বীজের দাম বেড়েছে।
আমরা কৃষকদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে চাই। কারন কৃষকরা বাঁচলে দেশ বাঁচবো।
অন্যদিকে, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, একজন ব্যক্তির ব্যক্তি পূজা করে ইতিহাসের অন্যান্য সকল গুরুত্বপূর্ণ অংশকে বিলুপ্ত করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা হবে বাংলাদেশের।
বিভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। চাঁদাবাজদের একটাই পরিচয় তারা চাঁদাবাজ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দেশ গড়ার প্রত্যয়ে ঘোষিত ‘জুলাই পদযাত্রা’র অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার টাঙ্গাইলে অনুষ্ঠিত হলো জুলাই পদযাত্রা ও পথসভা।
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে শামছুল হক তোরণ থেকে জুলাই পদযাত্রা শুরু হয়।
পদযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে নিরালা মোড়ে পথসভায় অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসির উদ্দিন পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ন-আহবায়ক সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্নসদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, সিনিয়র সদস্য সচিব সারোয়ার নিভা, ডা. তাজনুভা জাবিন প্রমুখ।এ সময় জেলার বিভিন্ন উপজেলার এনসিপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পথসভা শেষে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা গাজিপুর জেলার পদযাত্রায় যোগদানের জন্য টাঙ্গাইল ত্যাগ করেন।