
রোববার (১৫ জুন) সকাল থেকে যমুনা সেতু থেকে পুংলি পর্যন্ত এ ধীরগতি তৈরি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারীরা।
তবে যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে কাজ করছেন। যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ জানায়, গত দুই দিন ধরেই মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে।
এ ছাড়া রাত থেকে ভোর পর্যন্ত যমুনা সেতুর ওপর ৬টি গাড়ি বিকল হয়। বিকল গাড়িগুলো সরিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে।
এতে করে একাধিকবার টোল আদায় বন্ধ করা হয়। যার কারণে মহাসড়কে যানবাহনের ধীরগতি তৈরি হয়। এ সব দুর্ঘটনায় গাড়িগুলো সরিয়ে নিতে সময় লাগে।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকাগামী যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও উত্তরঙ্গগামী যানবাহন চলাচলে ধীরগতি রয়েছে।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, সেতুর ওপর সড়ক দুর্ঘটনা ও গাড়ি বিকলের কারণে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। এ ছাড়া গাড়িগুলো ধীরে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ শরীফ জানান, যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করছে৷ আশা করছি দ্রুতই যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হবে।