
এ দিকে খামারিরা বলেন, আগের চেয়ে পশুর খাদ্যের দাম অনেক বেশি। পশু পালন কষ্টসাধ্য কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে আমাদের লাভ কম হচ্ছে।
তবে খামারি গৃহস্থরা তাদের পশু ঠিক মতো বাজারজাত করতে না পারেন তাহলে লোকসান হবে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া এলাকার খামারি বিপ্লব খান বলেন, কর্মচারী, গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি। তারপরেও আমরা কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে গরু লালন পালন করেছি।
প্রাকৃতিকভাবে খড় ও ঘাস খাওয়াচ্ছি। তবে এবার আমরা ন্যায্য দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। যদি ভারত ও বার্মা থেকে গরু প্রবেশ করে আমাদের অনেক ক্ষতি হবে।
তিনি আরও বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে ২৬টি গরু লালনপালন করেছি। আশা করছি সব ঠিক থাকলে ভালো দাম পাবো।
গরুর দাম নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। প্রতিটি খড়ের আটির মূল্য ১২ টাকা। প্রতি বস্তায় ভূমি কিনতে হচ্ছে ২২০০ টাকায়। কাঁচা ঘাসেও দাম বেশি।
টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুল আলম জানান, অতিরিক্ত গরুগুলোতে ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় বিক্রি করতে পারবে।