ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বাড়িতে আগুনের ভিডিওটি ভুয়া: পুলিশ ঘাটাইলে স্বর্ণকারের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭ টাঙ্গাইলে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলে প্রতারক হাফিজউদ্দিন হাবিব সরকার গ্রেফতার বিভিন্ন দপ্তরের বিরুদ্ধে দেড় শতাধিক অভিযোগ: টাঙ্গাইলে দুদকের গণশুনানি টাঙ্গাইলে হত্যা মামলার আসামী গ্রেপ্তার বিদ্যালয়ের মূল ফটকে তালা: শতাধিক অভিভাবক নিয়ে সংবাদের তদন্ত করার অভিযোগ স্ত্রীর প্রতারণার বর্ণনা দিলেন কালিহাতীর শওকত টাঙ্গাইলে ৪৯ কেজি গাঁজাসহ আটক ৩ মির্জাপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
শিরোনাম :
সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বাড়িতে আগুনের ভিডিওটি ভুয়া: পুলিশ ঘাটাইলে স্বর্ণকারের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭ টাঙ্গাইলে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলে প্রতারক হাফিজউদ্দিন হাবিব সরকার গ্রেফতার বিভিন্ন দপ্তরের বিরুদ্ধে দেড় শতাধিক অভিযোগ: টাঙ্গাইলে দুদকের গণশুনানি টাঙ্গাইলে হত্যা মামলার আসামী গ্রেপ্তার বিদ্যালয়ের মূল ফটকে তালা: শতাধিক অভিভাবক নিয়ে সংবাদের তদন্ত করার অভিযোগ স্ত্রীর প্রতারণার বর্ণনা দিলেন কালিহাতীর শওকত টাঙ্গাইলে ৪৯ কেজি গাঁজাসহ আটক ৩ মির্জাপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলে বিক্রির জন্য প্রস্তুত: ২৯ হাজারের বেশি কোরবানির পশু

  • ডেস্ক প্রবাহ
  • আপলোডের সময় : ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
  • ৫০৪৭ Time View
টাঙ্গাইলে এবার চাহিদার চেয়ে ২৯ হাজার ৪শ’ ৪৪টি কোরবানির পশু প্রস্তুত রয়েছে। টাঙ্গাইল জেলার ১২ উপজেলায় দুই লাখ ৩৬ হাজার ৯৯০টি গবাদি পশু প্রস্তুত করেছেন খামারিরা। টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে, জেলায় ২৬ হাজার ৩৩টি খামার রয়েছে।
এ সব খামারে এক লাখ ৫০ হাজার ৬৯টি গরু, এক লাখ ২২ হাজার ৩৮২টি ছাগল, ৯ হাজার ১১৯টি ভেড়া এবং ৪২০টি মহিষ রয়েছে।

এ দিকে খামারিরা বলেন, আগের চেয়ে পশুর খাদ্যের দাম অনেক বেশি। পশু পালন কষ্টসাধ্য কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে আমাদের লাভ কম হচ্ছে।

টাঙ্গাইলে পর্যাপ্ত গরু-ছাগল রয়েছে। বাইরে থেকে পশু আনতে হবে না। আমরা গরু-ছাগল-ভেড়া অন্য জেলায় পাঠাতে পারবো।

তবে খামারি গৃহস্থরা তাদের পশু ঠিক মতো বাজারজাত করতে না পারেন তাহলে লোকসান হবে।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া এলাকার খামারি বিপ্লব খান বলেন, কর্মচারী, গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি। তারপরেও আমরা কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে গরু লালন পালন করেছি।

প্রাকৃতিকভাবে খড় ও ঘাস খাওয়াচ্ছি। তবে এবার আমরা ন্যায্য দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। যদি ভারত ও বার্মা থেকে গরু প্রবেশ করে আমাদের অনেক ক্ষতি হবে।

তিনি আরও বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে ২৬টি গরু লালনপালন করেছি। আশা করছি সব ঠিক থাকলে ভালো দাম পাবো।

গরুর দাম নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। প্রতিটি খড়ের আটির মূল্য ১২ টাকা। প্রতি বস্তায় ভূমি কিনতে হচ্ছে ২২০০ টাকায়। কাঁচা ঘাসেও দাম বেশি।

এ অবস্থায় বিদেশ থেকে কোরবানির আগে গরু প্রবেশ করলে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুল আলম জানান, অতিরিক্ত গরুগুলোতে ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় বিক্রি করতে পারবে।

ক্ষতিকারক কোনো ওষুধ যাতে ব্যবহার না করে সে জন্য প্রতিটি উপজেলার খামারিদের সচেতন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বাড়িতে আগুনের ভিডিওটি ভুয়া: পুলিশ

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলে বিক্রির জন্য প্রস্তুত: ২৯ হাজারের বেশি কোরবানির পশু

আপলোডের সময় : ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
টাঙ্গাইলে এবার চাহিদার চেয়ে ২৯ হাজার ৪শ’ ৪৪টি কোরবানির পশু প্রস্তুত রয়েছে। টাঙ্গাইল জেলার ১২ উপজেলায় দুই লাখ ৩৬ হাজার ৯৯০টি গবাদি পশু প্রস্তুত করেছেন খামারিরা। টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে, জেলায় ২৬ হাজার ৩৩টি খামার রয়েছে।
এ সব খামারে এক লাখ ৫০ হাজার ৬৯টি গরু, এক লাখ ২২ হাজার ৩৮২টি ছাগল, ৯ হাজার ১১৯টি ভেড়া এবং ৪২০টি মহিষ রয়েছে।

এ দিকে খামারিরা বলেন, আগের চেয়ে পশুর খাদ্যের দাম অনেক বেশি। পশু পালন কষ্টসাধ্য কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে আমাদের লাভ কম হচ্ছে।

টাঙ্গাইলে পর্যাপ্ত গরু-ছাগল রয়েছে। বাইরে থেকে পশু আনতে হবে না। আমরা গরু-ছাগল-ভেড়া অন্য জেলায় পাঠাতে পারবো।

তবে খামারি গৃহস্থরা তাদের পশু ঠিক মতো বাজারজাত করতে না পারেন তাহলে লোকসান হবে।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া এলাকার খামারি বিপ্লব খান বলেন, কর্মচারী, গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি। তারপরেও আমরা কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে গরু লালন পালন করেছি।

প্রাকৃতিকভাবে খড় ও ঘাস খাওয়াচ্ছি। তবে এবার আমরা ন্যায্য দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। যদি ভারত ও বার্মা থেকে গরু প্রবেশ করে আমাদের অনেক ক্ষতি হবে।

তিনি আরও বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে ২৬টি গরু লালনপালন করেছি। আশা করছি সব ঠিক থাকলে ভালো দাম পাবো।

গরুর দাম নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। প্রতিটি খড়ের আটির মূল্য ১২ টাকা। প্রতি বস্তায় ভূমি কিনতে হচ্ছে ২২০০ টাকায়। কাঁচা ঘাসেও দাম বেশি।

এ অবস্থায় বিদেশ থেকে কোরবানির আগে গরু প্রবেশ করলে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুল আলম জানান, অতিরিক্ত গরুগুলোতে ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় বিক্রি করতে পারবে।

ক্ষতিকারক কোনো ওষুধ যাতে ব্যবহার না করে সে জন্য প্রতিটি উপজেলার খামারিদের সচেতন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।