
তিনি বলেন, শালবনে আবার শাল গাছ ফেরত আনা হবে। তাই আসন্ন বর্ষায় বেশি বেশি শাল গাছ রোপন করতে হবে। এখানে যারা বনবাসী আছেন, তাদের এই বন রক্ষায় ভূমিকা পালন করতে হবে।
এ সব কাজে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। বনের যে জায়গা বেদখল আছে, সেগুলো চিহ্নিত করতে সীমানা পিলার দেওয়া হচ্ছে।
উপদেষ্টা আরো বলেন, শালবনে বাণিজ্যিক ভাবে ইউক্যালিপটাস ও আকাশিয়া গাছ রোপন করা হয়। সে গুলো ক্রমান্নয়নে বন্ধ করা হবে।
এ সময় মধুপুর বনাঞ্চলের রাজাবাড়ী এলাকায় সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ পরিদর্শন ও সীমানা পিলার স্থাপনের মাধ্যমে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণের মাধ্যমে মধুপুর শালবন পুনঃপ্রতিষ্ঠা প্রকল্পের কার্যক্রমও উদ্বোধন করা হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন- প্রখ্যাত বন্যপ্রাণি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী রেজা খান।
আরো উপস্থিত ছিলেন- প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক শরীফা হক, পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান প্রমুখ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।